সরস্বতীদি বলে একজন মেয়ে আছে - ২৮/৩০ বছর বয়সী খুবই রোগা। সপ্তাহে তিন থেকে চার দিনই ও হোস্টেলে রাত্রে ঢোকে না। আমরা সব বুঝি। হোটেলে যায়। ভালোই পয়সা ইনকাম করে। বলে ফুটো যখন আছে - আর সেই ফুটোকে চাঙ্গা রাখতে গেলে ফুটোকে খেলা করতে দিতেই হবে। একটা মাংসপিণ্ড ভিতরে ঢুকালে কি ক্ষতি এসে যায় ! সতী সাবিত্রী হয়ে থাকার কি কোনো দরকার আছে !!!
返信
হোস্টেলের অনেক মেয়েরাই আছে - মোটামুটি হাজার পাঁচের টাকার বিনিময় রাত কাটায়। তবে কোনভাবেই কনডম ছাড়া একটুও ঢোকাতে দেবে না। মুখে জিভ ঢুকিয়ে কিস করা চলবে না। দুধ ছাড়া কেউ কারো অন্য কোন জায়গা চুষাচুষি করবে না। বেশিরভাগই ম্যাক্সিমাম ২ বার করতে পারে। খুব কম বয়স্ক ছেলে হলে একটু বেশি চাইতে পারে। বিনা পয়সায় খাওয়া দাওয়া ও হলো - মজাও হলো - শরীরের জ্বালাও মিটলো - ফাটকা একটা ইনকাম হয়ে গেলো। বর্তমান জীবনে ভয়টা শুধু এই এইচ.আই.ভি. রোগকে.......
返信
আমাদের হোস্টেলে সেকেন্ড ইয়ারের পাপিয়াদি র ব্রেস্টগুলো অসম্ভব বড়ো। সপ্তাহে তিন দিন কোন ডান্সিং বারে ডান্স করে। যতটা জানি বা বুঝেছি - যারা ওখানে আছে তাদেরকে পয়সার বিনিময়ে হাত দিতে দেয়। এই জন্যই দুধ গুলো অত্যাধিক বড় হয়ে গেছে। তার কাছে বিভিন্ন রকম রং বেরং ডিজাইন করা ব্রা পান্টি আছে। রুমে মেয়েরা বলে বেরোনোর সময় ও ব্রা-প্যান্টর এক্সট্রা সেট নাকি রাখে। বুঝতে অসুবিধা হয় না কি করে। তবে ও যে ধরনের মেয়ে কারুর কাছে দেহ বিক্রি করবে না। ও মাসে অন্তত এক থেকে দেড় লাখ টাকা রোজগার করে। খুব দামি দামি ড্রেস পরে। সব সময় মেকআপ করে বাইরে যায়। হাইট কম বলে ওর বুকগুলো দেখতে খুবই বড় লাগে। দারুন নাচে। এই জন্য প্রচুর প্র্যাকটিসও করে। ছেলেদেরকে পাগল করে দেওয়ার মত ড্যান্স দেখাতে পারে।
返信